১২৭। উপধারা-(১) যদি কোন ব্যক্তি নির্ধারিত তারিখে বা উক্ত তারিখের পূর্বে, 1[কমিশনার বা ধারা ৮৬ এর সারণীতে বর্ণিত যথোপযুক্ত কর্মকর্তার] নিকট প্রদেয় কর পরিশোধ করিতে ব্যর্থ হন, তাহা হইলে তাহাকে নির্ধারিত তারিখের পরবর্তী দিন হইতে পরিশোধের দিন পর্যন্ত প্রদেয় করের পরিমাণের উপর 2[মাসিক ১ (এক) শতাংশ] সরল হারে সুদ পরিশোধ করিতে হইবে3[:
তবে শর্ত থাকে যে, উৎসে মূসক কর্তনজনিত বকেয়া আদায়ের ক্ষেত্রে প্রদেয় করের পরিমাণের উপর ষান্মাসিক ২ (দুই) শতাংশ সরলহারে সুদ পরিশোধ করিতে হইবে।
4[ব্যাখ্যাঃ এই উপ-ধারায়, “পরিশোধের দিন পর্যন্ত” অর্থ নির্ধারিত তারিখের পরবর্তী দিন হইতে নিষ্পন্নাধীন সময়সহ পরিশোধের দিন পর্যন্ত, তবে ২৪ (চব্বিশ) মাসের অধিক নহে।]
উপধারা-(২) যে পদ্ধতিতে উক্ত ব্যক্তির নিকট হইতে প্রদেয় কর আদায় করা হয় সেই একই পদ্ধতিতে কমিশনার তাহার নিকট হইতে সুদ আদায় করিবেন।
উপধারা-(৩) কোন ব্যক্তি কর্তৃক সুদসহ করের কোন পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করিবার পর, যদি প্রমাণিত হয় যে, সুদের সহিত সংশ্লিষ্ট অর্থ প্রদেয় ছিল না, তাহা হইলে উক্ত অর্থের উপর পরিশোধিত সুদ তাহাকে ফেরত প্রদান করিতে হইবে।
উপধারা-(৪) অর্থদণ্ড বা জরিমানার অতিরিক্ত হিসাবে উক্ত সুদ প্রদেয় হইবে।
1 “কমিশনার বা ধারা ৮৬ এর সারণীতে বর্ণিত যথোপযুক্ত কর্মকর্তার” শব্দগুলি ও সংখ্যা “কমিশনারের” শব্দের পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০২২ (২০২২ সনের ১৩ নং আইন) এর ৮০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত যাহা ১ জুলাই ২০২২ তারিখ হইতে কার্যকর।
2 “মাসিক ১(এক) শতাংশ” শব্দগুলি, সংখ্যা ও বন্ধনী “মাসিক ২ (দুই) শতাংশ” শব্দগুলি, সংখ্যা ও বন্ধনীর পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০২১ (২০২১ সনের ১১ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
3 কোলন (:) প্রান্তঃস্থিত দাঁড়ি (।) চিহ্নের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ ও ব্যাখ্যা অর্থ আইন, ২০১৯ (২০১৯ সনের ১০ নং আইন) এর ১০৩ ধারাবলে সংযোজিত।
4 ব্যাখ্যা অর্থ আইন, ২০২২ (২০২২ সনের ১৩ নং আইন) এর ৮০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত যাহা ১ জুলাই ২০২২ তারিখ হইতে কার্যকর।
Md. Manik Hossen is a VAT Executive in Bangladesh. He has about 7+ years experience in the VAT management of Bangladesh. He likes to share knowledge about VAT and TAX related informantion. He collects and publishes the latest updates about VAT and Tax here.
এখানে উল্লেখিত কোনো কিছু যদি সরকারের ইস্যূকৃত আইন, বিধি, প্রজ্ঞাপন ও আদেশ এর সাথে সাংঘর্ষিক হয়, সেই ক্ষেত্রে উক্ত ইস্যূকৃত আইন, বিধি, প্রজ্ঞাপন ও আদেশ-ই প্রাধান্য পাবে।