উপ-বিধি(১) ধারা ৭১ এর উপ-ধা রা (১) এর অধীন কূটনৈতিক এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত কর ফেরত প্রাপ্তির লক্ষ্যে উক্ত কূটনৈতিক বা আন্তর্জাতিক সংস্থার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ১[***] সংশ্লিষ্ট ২[কমিশনার বা মহাপরিচালক] বরাবর আবেদন করিতে হইবে।
উপ-বিধি(২) উপ-বিধি (১) এর অধীন আবেদন কর পরিশোধের ৬ (ছয়) মাসের মধ্যে কর পরিশোধের প্ৰামাণিক দলিলাদিসহ দাখিল করিতে হইবে।
উপ-বিধি(৩) ৩[কমিশনার বা মহাপরিচালক] দাখিলকৃত আবেদন ও কর পরিশোধের প্রামাণিক দলিলাদি যাচাই-আন্তে যথাযথ পাইলে ধারা ৭১ এর উপ-ধারা (১) এর দফা (ক) ও (খ) এর শর্তাদি পূরণসাপেক্ষে—
- (ক) অনলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রেঃ আবেদন জমার তারিখ হইতে ২ (দুই) মাসের মধ্যে, বা
- (খ) অন্যান্য পদ্ধতিতে আবেদনের ক্ষেত্রেঃ আবেদন জমার তারিখ হইতে ৩ (তিন) মাসের মধ্যে ফেরতযোগ্য অর্থ আবেদনকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা করিবেন অথবা তাহার অনুকূলে একটি ক্রসড চেক ইস্যু করিবেন।
উপ-বিধি(৪) উপ-বিধি (৩) এর অধীন অনুমো দিত ফেরতযোগ্য অর্থের পরিমাণের সহিত দাবিকৃত অর্থের পরিমাণের কোনো তফাৎ বা পার্থক্য পরিলক্ষিত হইলে, পার্থক্যের কারণ উল্লেখপূর্বক ফেরতযোগ্য অর্থের পরিমাণ আবেদনকারীকে নোটিশের মাধ্যমে অবহিত করিবেন এবং আবেদনকারী শুনানির সুযোগ চাহিলে তাহাকে শুনানির সুযোগ প্রদান করিয়া ফেরতযোগ্য অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করিবেন।
উপ-বিধি(৫) উপ-বিধি (৩) এর অধীন ফেরত প্রদানের ক্ষেত্রে আবেদনকারীর নিকট আইনের অধীন কোনো পাওনা বকেয়া দায়-দেনা (সুদ, অর্থদন্ড, জরিমানা ইত্যাদিসহ) থাকিলে ফেরতযোগ্য অর্থ হইতে তাহা হ্রাস করিয়া অবশিষ্ট অর্থ (যদি থাকে) ফেরতযোগ্য হইবে।
১এস.আর.ও. নং-১৪২-আইন/২০২০/১০৩-মূসক, তারিখঃ ১১ জুন, ২০২০ দ্বারা “ফরম “মূসক-১০.১”এ” শব্দগুলি বিলুপ্ত।
২এস.আর.ও. নং-১৪২-আইন/২০২০/১০৩-মূসক, তারিখঃ ১১ জুন, ২০২০ দ্বারা দ্বারা “কমিশনার” শব্দের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত।
৩এস.আর.ও. নং-১৪২-আইন/২০২০/১০৩-মূসক, তারিখঃ ১১ জুন, ২০২০ দ্বারা দ্বারা “কমিশনার” শব্দের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত।
Md. Manik Hossen is a VAT Executive in Bangladesh. He has about 7+ years experience in the VAT management of Bangladesh. He likes to share knowledge about VAT and TAX related informantion. He collects and publishes the latest updates about VAT and Tax here.
এখানে উল্লেখিত কোনো কিছু যদি সরকারের ইস্যূকৃত আইন, বিধি, প্রজ্ঞাপন ও আদেশ এর সাথে সাংঘর্ষিক হয়, সেই ক্ষেত্রে উক্ত ইস্যূকৃত আইন, বিধি, প্রজ্ঞাপন ও আদেশ-ই প্রাধান্য পাবে।